বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসতভিটা বাংলাদেশের খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে অবস্থিত। পিঠাভোগ গ্রামে অবস্থিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসতভিটা বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্বিক স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষ পঞ্চানন কুশারী পিঠাভোগের বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় চলে যান।
বর্ণনা
সম্পাদনা১৯৯৪ সালে ২৪ নভেম্বর পিঠাভোগে রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। ২৫ শে বৈশাখ ১৪২২ বঙ্গাব্দ থেকে এই স্মৃতি সংগ্রহশালায় তিনদিন ব্যাপী জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে।
কীভাবে যাবেন?
সম্পাদনাখুলনা থেকে বাসে রূপসা উপজেলায় গিয়ে সেখান থেকে স্থানীয় যানবাহন পাওয়া যায়। নওয়াপাড়া বিশ্বরোড থেকে ৭কি.মি. দক্ষিণে অগ্রসর হয়ে পিঠাভোগ কাজদিয়া সেতু পার হয়ে ১কি.মি. পূর্বে ঘাটভোগ ইউনিয়ন পরিষদের পাকা রাস্তা ধরে খানিকটা অগ্রসর হয়ে প্রাচীন ভৈরব নদীর ৪০০ফুট উত্তর পাড়েই বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্বপুরুষের বসতভিটা কুশারী বাড়ির অবস্থান।
খাওয়া দাওয়া
সম্পাদনারাত্রিযাপন
সম্পাদনারূপসা উপজেলায়, উপজেলা পরিষদ ডাকবাংলো আছে। ডাকবাংলোটি উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর অবস্থিত। পিঠাভোগ গ্রামে এবং রূপসা উপজেলায় কোন আবাসিক হোটেল না থাকায় আপনাকে খুলনা শহরে অবস্থান করতে হবে। খুলনা শহরে অবস্থিত বিভিন্ন হোটেলের নাম-
- হোটেল ক্যাসেল সালাম। (জেলা পরিষদের ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত, শান্তিধাম মোড়ের সন্নিকটে)
- হোটেল ওয়েস্টান ইন। (জেলা পরিষদের ১ কি:মি: দূরে অবস্থিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের খুলনা শাখার সন্নিকটে)
- হোটেল র্যয়াল ইন্টারন্যাশনাল (হোটেল র্যয়াল ইন্টারন্যাশনাল) (খুলনা শহরের যেকোন স্থান থেকে রিকশা বা ইজিবাইক যোগে যাওয়া যায়।)। শান্তিধাম মোড়ের সন্নিকটে জেলা পরিষদের ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত।
- হোটেল ক্যাসেল সালাম (ক্যাসেল সালাম)। জেলা পরিষদের ২ কি:মি: দূরে অবস্থিত, শান্তিধাম মোড়ের সন্নিকটে
- হোটেল ওয়েস্টার্ন ইন। জেলা পরিষদের ১ কি:মি: দূরে অবস্থিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের খুলনা শাখার সন্নিকটে।
যোগাযোগ
সম্পাদনা- খুলনার মেট্রোপলিটন পুলিশ - কন্ট্রোল রুম, ২০২২০