পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের একটি গ্রাম
ঐতিহাসিক মহিষাদল
সম্পাদনাঅতীতে বঙ্গদেশ কতকগুলো ছোটো জনপদে বিভক্ত ছিল। আসলে এগুলো ছিল সবই মূল বঙ্গদেশের আওতায় করদ ভূখণ্ড। এইসব অঞ্চলের জমিদার অথবা রাজাগণ বঙ্গের শাসককে বছর শালিয়ানা খাজনা বা কর দিতেন। ঠিক এরকমই কয়েকটা রাজবাড়ির ইতিহাস পাওয়া যায় অবিভক্ত মেদিনীপুরে। যেমন তমলুক, মহিষাদল, নাড়াজোল, ঝাড়গ্রাম ইত্যাদি। এই ভূখণ্ডের যে ক-টা রাজবাড়ি এখনো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়নি তার মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল রাজবাড়ি অন্যতম।
তাম্রলিপ্ত যুগের ইতিহাসের সাক্ষী বহন করে চলেছে মহিষাদল। স্কুল, কলেজ, রাজপথ, বাজার, প্রাকৃতিক পরিবেশ ইত্যাদি সমাজজীবনের সব প্রয়োজনীয় বিষয়ের সমাহার আছে মহিষাদলে। ইতিহাস থেকে বর্তমান ভ্রমণ পিপাসুদের সব রকম মশালাই মহিষাদলে পাওয়া যাবে।
কীভাবে যাবেন?
সম্পাদনা- কলকাতা (হাওড়া স্টেশন) থেকে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হলদিয়ার ট্রেনে মহিষাদল।
- কলকাতা থেকে হলদিয়ার বাতানুকূল/সাধারণ বাসে মহিষাদল।
- কলকাতা থেকে নিজের/ভাড়া চার চাকা গাড়িতে বিদ্যাসাগর সেতু, কোনা এক্সপ্রেস ওয়ে, ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া, বাগনান, কোলাঘাট, মেচেদা, তমলুক হয়ে মহিষাদল আনুমানিক ১০৫ কিলোমিটার।
কী দেখবেন?
সম্পাদনাকী খাবেন?
সম্পাদনা- বাজার-দোকান, খাওয়ার হোটেল জমজমাট জায়গা। তবে মহিষাদল বাজারে মিষ্টির দোকানে ছানার মুড়কি পাওয়া যায়; অবশ্যই খাবেন আর পোঁটলা বেঁধে আনতেও পারেন!
কাছাকাছি
সম্পাদনা- 6 গেঁওখালি।