নরসিংদী বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর।
কীভাবে যাবেন?
সম্পাদনাস্থলপথে
সম্পাদনাএই জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভাল। ঢাকা সিলেট মহাসড়ক বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কগুলোর একটি যা নরসিংদীর উপর দিয়ে গেছে। এটি ঢাকা থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। ঢাকা চট্টগ্রাম ও ঢাকা সিলেট, দেশের দুই সবচেয়ে ব্যস্ততম রেলপথও নরসিংদী দিয়ে গেছে। তাই সহজেই নরসিংদী আসা যায়। ন্যাশনাল এক্সপ্রেস (এসি বাস) মনোহরদী পরিবহন, আন্না সুপার সার্ভিস এবং স্বপ্নবিলাস বাস সার্ভিস সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে আর PPL, চলনবিল পরিবহন, আরব পরিবহন, বাদশা পরিবহন মহাখালী থেকে ছাড়ে। এছাড়া বিআরটিসির এসি বাস ছাড়ে তাদের মতিঝিল ডিপো থেকে আর ননএসি বাস ছাড়ে গুলিস্থান, আরামবাগ আর মহাখালী থেকে। অন্যদিকে রেলপথে কিশোরগঞ্জ গামী কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস এবং চট্টগ্রাম গামী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও মহানগর ট্রেনে করে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে নরসিংদী আসা যায়।
আকাশ পথে
সম্পাদনাএখানে কোন বিমানবন্দর নেই।
জলপথে
সম্পাদনাঅনেকগুলো নদী থাকায় জলপথে যাতায়াত করা যায়।
দেখুন
সম্পাদনা- নরসিংদী জাদুঘর, নরসিংদী জেলা সদর (শিল্পকলা একাডেমি ভবনের পার্শ্বে)। ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা। নরসিংদীর বিভিন্ন থানার ভাষাসৈনিক, বুদ্ধিজীবী, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্থিরচিত্র থেকে শুরু করে হস্তশিল্প, কারুশিল্প, নরসিংদীর মুক্তিযুদ্ধের চাক্ষুস নকশা, বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের চিত্র, মৃৎশিল্প, কৃষিযন্ত্রাংশ, লোহা-কাঁসার যন্ত্রাংশ, প্রাচীনকালের ধাতবমুদ্রা ইত্যাদি রয়েছে। বিনামূল্য।
- উয়ারী-বটেশ্বর - বেলাব উপজেলার অমলাব ইউনিয়ন;
- বীর শ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্মৃতি জাদুঘর - রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রাম;
- সোনাইমুড়ি টেক - শিবপুর উপজেলা;
- গিরিশ চন্দ্র সেনের বাস্তুভিটা - পাঁচদোনা বাজার সংলগ্ল বুড়ারহাট গ্রাম;
- আশরিনগর মিনি পার্ক - নরসিংদী রেল স্টেশন সংলগ্ন;
- ড্রীম হলিডে পার্ক- পাঁচদোনা;
- পারুলিয়া মসজিদ পারুলিয়া;
- চিনাদী বিল - শিবপুর উপজেলার দুলালপুর গ্রাম;
- বালাপুর জমিদার বাড়ি;
- লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি;
- সিধেন সাহার জমিদার বাড়ি;
- কুন্ডু সাহার জমিদার বাড়ি;
- মনু মিয়ার জমিদার বাড়ি - ঘোড়াশাল;
- দোতলা রেলওয়ে স্টেশন - ঘোড়াশাল;
- চরসিন্দুর ব্রিজ - চরসিন্দুর।
- শাহ ইরাণীর মাজার (পাটুলি ইউনিয়ন)
- মন্টু বাবুর জমিদারবাড়ি ও মঠ (খিদিরপুর)
- রামপুরের বানর
- আ:রহমান ওরুফে শুক্কা পাগলার মাজার (চরমান্দলীয়া)