তালতলী উপজেলা বাংলাদেশের বরগুনা জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ২৫৮.৯৪ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি জেলার সবচেয়ে নবীন প্রশাসনিক এলাকা।

কীভাবে যাবেন?

সম্পাদনা

রাজধানী ঢাকা থেকে তালতলীর দূরত্ব ৩২৫ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৩৭ কিলোমিটার ও জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না।

সড়কপথে

সম্পাদনা
  • ঢাকা থেকে সরাসরি সড়ক পথে বাস যোগে তালতলী উপজেলায় যাতায়াতের সু-ব্যবস্থা আছে।
  • বিভাগীয় শহর বরিশাল হতে সড়ক পথে পটুয়াখালী জেলা হয়ে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক দিয়ে মানিকঝুড়ি দিয়ে তালতলীতে গমন করা যায়।
  • বরগুনা জেলা সদর থেকে সড়ক পথে আমতলী উপজেলা হয়ে তালতলী উপজেলায় যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে।

ঢাকা থেকে লঞ্চযোগে বরিশাল/পটুয়াখালী/বরগুনা/আমতলী এসে সড়ক পথে তালতলী উপজেলায় যাতায়াত করা যায়।

দর্শনীয় স্থানসমূহ

সম্পাদনা
  1. সোনাকাটা ইকোপার্ক;
  2. উপকূলের রাখাইন পল্লী;
  3. উপকূল এলাকা।

খাওয়া - দাওয়া

সম্পাদনা

তালতলীতে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ

  • হোটেল সাগর - তালতলী।

থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান

সম্পাদনা

আমতলীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের -

  1. জেলা পরিষদ ডাকবাংলো - তালতলী; মোবাইল: +৮৮০১৭২৯-৩২২ ২৯৪
  2. ভাই ভাই বোডিং - তালতলী সদর।
  3. হোটেল সাগর - তালতলী।

জরুরি নম্বরসমূহ

সম্পাদনা
  • উপজেলা নির্বাহী অফিসার, তালতলী: মোবাইল: +৮৮০১৭৩৩-৩৪৮ ০২৭;
  • ওসি, তালতলী: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৫৮।