ভারতের একটি রাজ্য
ঝাড়খণ্ড পূর্ব ভারতের একটি রাজ্য। এই রাজ্যটি ১৫ নভেম্বর ২০০০ সালে প্রতিবেশী বিহার রাজ্য থেকে পৃথক হয়ে গঠিত হয়েছিল।
অঞ্চল
সম্পাদনাশহর
সম্পাদনা- 1 রাঁচি; ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রাজধানী শহর।
- 2 জামশেদপুর; একটি শিল্প শহর। উদ্যান এবং ক্রিকেট মাঠের জন্য বিখ্যাত।
- 3 বোকারো স্টিল সিটি — পূর্ব অঞ্চলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প শহরগুলির মধ্যে একটি
- 6 মেদিনীনগর —পালামৌ জেলার একটি প্রশাসনিক ব্লক
- 7 হাজারীবাগ — হাজারীবাগ লেকের এবং হাজারীবাগ জাতীয় উদ্যান এখানে অবস্থিত
অন্যান্য গন্তব্যস্থল
সম্পাদনাজাতীয় উদ্যান
সম্পাদনা- 1 বেতলা জাতীয় উদ্যান —বাঘের সুরক্ষার জন্য গঠিত ভারতের প্রথম জাতীয় উদ্যানগুলির মধ্যে অন্যতম
- 2 হাজারীবাগ জাতীয় উদ্যান —সম্ভার, নিলগাই, চৈতাল ও কাকার জলাশয়ের কাছে সন্ধ্যা ও ভোরের দিকে দেখা যেতে পারে।
পবিত্র স্থান
সম্পাদনা- দেওঘর
- পরেশনাথ পাহাড়
- রাজরাপ্পা
- সিতাগড় পাহাড়- একটি প্রধান বৌদ্ধ মন্দিরের স্থান এবং পাথর খোদিত মৌর্য সময়ে তৈরি স্তূপ।
জানুন
সম্পাদনাভারতীয় উপদ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশগুলির মধ্যে ঝাড়খন্ড মোটামুটি দাবি করতে পারে। প্রধান সমতলভূমির দৃশ্যাবলীর অভাব, বিচ্ছিন্ন ভাবে পাহাড় এবং বনভূমিগুলির সাথে সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান। ঝাড়খন্ড রাজ্যের আকর্ষণের আর একটি কারণ হল স্থানী প্রীতিজনক ও প্রাণবন্ত জনগণ।
==কীভাবে যাবেন==আসানসোল ঝুমকা রাচী জামসেদপুর ঔ
কাছাকাছি যাবেন
সম্পাদনাভাষা
সম্পাদনাএই রাজ্যে বিভিন্ন ভাষা প্রচলিত হয়েছে। তবে হিন্দি এই রাজ্যের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ভাষা। বাংলা ভাষাও এই রাজ্যে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত। এছাড়াও সাঁওতালি এই রাজ্যের অন্যতম একটি প্রধান ভাষা।