গাজীপুর জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা যা ঢাকা বিভাগ এর অন্তর্গত। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্লেষে কালোত্তীর্ণ মহিমায় আর বর্ণিল দীপ্তিতে ভাস্বর অপার সম্ভাবনায় ভরপুর গাজীপুর জেলা। মোগল - বৃটিশ - পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে গাজীপুরের রয়েছে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা পর্বে গাজীপুরেই সংঘটিত হয় প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। গাজীপুরে রয়েছে জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তরসহ ১৯টি কেপি আই, ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের একমাত্র হাইটেক পার্কসহ বহু সংখ্যক সরকারী, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এবং ক্ষুদ্র/মাঝারী ও ভারী শিল্প কারখানাসহ দেশের তৈরী পোশাক শিল্পের বিরাট অংশ। মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টংগীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়।
কীভাবে যাবেন?
সম্পাদনাদর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা- ভাওয়াল রাজবাড়ী
- ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান
- আনসার একাডেমী, সফিপুর
- নুহাশ পল্লী
- জাগ্রত চৌরঙ্গী
- বলিয়াদী জমিদার বাড়ী
- শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ী
- নাগবাড়ী, চান্দনা, চৌরাস্তা।
- নাগরী, পাঞ্জুরা চার্চ
- রাংগামাটিয়া, তুমিলিয়া, কালীগঞ্জ
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক
- মন পুড়া পার্ক, কাশিমপুর,গাজীপুর
- নাগরী টেলেন্টিনুর সাধু নিকোলাসের গীর্জা
- বড় ভূঁইয়া বাড়ী, লুটিয়ারচালা, ভবানীপুর, গাজীপুর
এছাড়াও কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের বাঁশতলী নামক গ্রামে সাম্প্রতিককালে ৩০০ বছরের পুরানো একটি সাদা পাকুড় গাছ আবিস্কৃত হয়েছে যা এ পর্যন্ত বাংলাদেশের আর কোথাও দেখা যায় নি। গাছটিকে ঘিরে পর্যটনশিল্প গড়ে উঠার সম্ভাবনা রয়েছে।