এস্তোনিয়া
এস্তোনিয়া উত্তর ইউরোপের একটি দেশ, যা বাল্টিক অঞ্চলে অবস্থিত। এটি ফিনল্যান্ড, রাশিয়া, লাতভিয়া এবং বাল্টিক সাগরের সাথে সীমানা ভাগ করে। এস্তোনিয়া তার মধ্যযুগীয় স্থাপত্য, আধুনিক ডিজিটাল সেবা এবং মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত।
বুঝুন
সম্পাদনাএস্তোনিয়া ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটি এখন একটি সফল ডিজিটাল রাষ্ট্র এবং ইউরোপের অন্যতম টেকসই উন্নয়নশীল দেশ।
অঞ্চলসমূহ
সম্পাদনাউত্তর এস্তোনিয়া (Tallinn) Capital city with medieval architecture and a modern touch. |
পশ্চিম এস্তোনিয়া (Haapsalu) Beautiful coastline and several islands. |
দক্ষিণ এস্তোনিয়া (Tartu) Home to Estonia’s second-largest city and cultural centers. |
পূর্ব এস্তোনিয়া (Narva) Bordering Russia with a distinct cultural feel. |
শহরসমূহ
সম্পাদনা- 1 তালিন – কসমোপলিটন রাজধানী এস্তোনিয়ার আর্থিক কেন্দ্রও। এর মধ্যযুগীয় পুরানো শহর সহ, তালিন সুন্দর এবং অন্যান্য এস্তোনিয়ান শহরগুলির তুলনায় ব্যয়বহুল।
- 2 তারতু – এমাজোগি নদীর তীরে অবস্থিত এই জাদুঘর সমৃদ্ধ হানস্যাটিক শহরটি এস্তোনিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম শহর, একটি বৌদ্ধিক কেন্দ্র যা তার বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রাণবন্ত ছাত্র পরিবেশের জন্য বিখ্যাত।
- 3 Narva – এস্তোনিয়ার পূর্বতম এবং তৃতীয় বৃহত্তম শহর, নারভা নদীর তীরে, যা রাশিয়ার সীমান্ত। ইভানগোরডের দুর্গের ঠিক বিপরীতে হারমান ক্যাসেল এবং ক্রেনহোম কারখানার জন্য বিখ্যাত।
আরো দেখুন
সম্পাদনাকরণীয়
সম্পাদনা- তালিনের মধ্যযুগীয় শহর আবিষ্কার করুন।
- পার্নুতে সমুদ্র সৈকত উপভোগ করুন।
- এস্তোনিয়ার বিভিন্ন জাতীয় উদ্যানে হাইকিং করুন।
- তর্তুর বিশ্ববিদ্যালয় শহরে সাংস্কৃতিক উৎসব উপভোগ করুন।
খাবার ও পানীয়
সম্পাদনাএস্তোনিয়ার ঐতিহ্যবাহী খাদ্য সাধারণত মাংস, আলু, এবং শাকসবজির উপর ভিত্তি করে তৈরি। দেশটির জনপ্রিয় পানীয়গুলির মধ্যে রয়েছে কালজা (স্থানীয় বিয়ার) এবং ভাস্ক (স্থানীয় স্ন্যাক)।
নিরাপত্তা
সম্পাদনাএস্তোনিয়া সাধারণত একটি নিরাপদ দেশ। পর্যটকরা বড় শহরগুলোতে নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারেন, তবে ছোটখাটো চুরি এড়াতে সতর্ক থাকা উচিৎ।
যোগাযোগ
সম্পাদনাএস্তোনিয়ার সরকার ডিজিটাল সেবার জন্য বিখ্যাত, এবং ফ্রি ওয়াই-ফাই দেশজুড়ে সহজলভ্য। এখানকার সরকারি ভাষা হল এস্তোনীয়, তবে ইংরেজি, রাশিয়ান এবং ফিনিশ ভাষাও ব্যাপকভাবে প্রচলিত।