চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত থিম পার্ক
এই পাতাটি অপসারণের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। অপসারণ নীতিমালাটি পড়ে, উইকিভ্রমণ:অপসারণ ভোটাভুটি পাতায় আপনার মতামত দিন। আলোচনাটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত দয়া করে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না। আপনি যদি এই নিবন্ধের লেখক হন তবে মনে রাখবেন, এই মনোনয়নটি আপনার কাজের সমালোচনা নয়, বরং এটি আপনার নিবন্ধের শিরোনাম বা বিষয় উইকিভ্রমণের নিবন্ধের মানদণ্ড পূরণ করতে পারে কিনা তার একটি বিজ্ঞপ্তি।

স্বাধীনতা কমপ্লেক্স বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের পাশে অবস্থিত একটি থিম পার্ক। এখানে বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের দর্শনীয় স্থাপনাগুলো ছাড়াও রয়েছে সুউচ্চ রিভলভিং রেস্তোরাঁ বা ঘূর্ণায়মান হোটেল ও নানা ধরনের এমিউজমেন্ট রাইড। নতুন প্রজন্মের কাছে সংক্ষেপে সমগ্র বাংলাদেশকে পরিচিত করে তোলার জন্য এর গুরুত্ব অসাধারণ।

স্বাধীনতা কমপ্লেক্স চট্টগ্রাম শহরের চাঁদগাও থানার বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের বিপরীতে বাংলাদেশ বেতারের বিশাল খালি জায়গা নিয়ে কমপ্লেক্সটি তৈরী করা হয়েছে। ২০০৬ সালে ‘শহীদ জিয়া স্মৃতি কমপ্লেক্স’ নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হলেও পরবর্তীকালে বর্তমান নামে নামকরণ করা হয়। তবে এটি মিনি বাংলাদেশ নামেও অধিক পরিচিত। কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র সংলগ্ন বিশাল জায়গাজুড়ে প্রায় শত কোটি টাকা ব্যয়ে স্বাধীনতা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়।

কীভাবে যাবেন

সম্পাদনা

বাংলাদেশের সকল জেলার সাথে চট্টগ্রামের যোগাযোগ রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরে এসে এ কে খান/অলঙ্কার অথবা জিইসির মোড় নামক যেকোনো স্থানে নামতে হবে এবং সেখান থেকে সি এন জি বা শহর এলাকার বাস যোগে স্বাধীনতা কমপ্লেক্সে যাওয়া যাবে।

প্রবেশ মূল্য

সম্পাদনা

সপ্তাহের সাত দিনই এ পার্ক খোলা থাকে। বেলা ১১টা থেকে রাত্রি ৯টা পর্যন্ত দিনব্যাপী নানাবয়সী দর্শনার্থীদের ভীড়ে মুখরিত থাকে। প্রবেশ মূল্য ১৫০ টাকা।

জাতীয় সংসদ ভবনের রেপ্লিকা, ঘূর্ণায়মান টাওয়ার রেস্তোঁরা, সেন্ট নিকোলাস চার্চের রেপ্লিকা, বড় কুঠির রেপ্লিকা, কার্জন হলের রেপ্লিকা, লালবাগের কেল্লার রেপ্লিকা, জাতীয় শহীদ মিনারের রেপ্লিকা, পাহাড়পুরের রেপ্লিকা, সোনা মসজিদের রেপ্লিকা, কান্তজীর মন্দিরের রেপ্লিকা, আহসান মঞ্জিলের রেপ্লিকা, সুপ্রিম কোর্টের রেপ্লিকা, জাতীয় স্মৃতিসৌধের রেপ্লিকা