লক্ষ্মীপুর বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত একটি শহর, যা লক্ষ্মীপুর জেলার অন্তর্গত।

কীভাবে যাবেন?

সম্পাদনা

স্থলপথে

সম্পাদনা

সড়কপথে

সম্পাদনা

লক্ষ্মীপুর জেলায় সাধারণত সড়কপথেই ভ্রমণ করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুরের উদ্দেশ্য যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলোর মধ্যে ঢাকা এক্সপ্রেস (এসি/নন এসি), ইকোনো সার্ভিস (এসি/নন এসি), গ্রামীণ সার্ভিস, জননী পরিবহন, রয়েল কোচ (এসি), মিয়ামি এয়ার কন্ডিশন (এসি) অন্যতম। দিনে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল এবং রাতে ঝিগাতলা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর-১০, উত্তরা ও সাভার থেকে এসব গাড়ি ছেড়ে যায়।

রেলপথে

সম্পাদনা

লক্ষ্মীপুরে কোনো রেললাইন না থাকায় সরাসরি ট্রেনে করে এখানে পৌছানো যায় না। রেলপথে লক্ষ্মীপুর যেতে হলে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে মঙ্গলবার বাদে প্রতিদিন বিকাল ৩.২০ মিনিটে ছেড়ে যাওয়া আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস এবং রাত ৭.১৫ মিনিটে ছেড়ে যাওয়া নোয়াখালী এক্সপ্রেসে করে নোয়াখালীর চৌমুহনী রেলস্টেশনে নেমে সেখান থেকে বাসে করে লক্ষ্মীপুর যেতে হবে।

সরাসরি এখানে আন্তঃজেলা নৌ-যোগাযোগ নেই বলে ঢাকা থেকে আসা যায় না। তবে, নৌপথে ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে চাঁদপুরগামী যেকোনো লঞ্চে চাঁদপুর এসে সেখান থেকে সরাসরি লক্ষ্মীপুরে আসার জন্য বাস বা অন্যান্য বাহন রয়েছে।

আকাশপথে

সম্পাদনা

এখানে কোনো বিমান বন্দর নেই বলে সরাসরি আকাশপথে এখানে আসা যায় না; নিকটবর্তী বিমানবন্দর চট্টগ্রমে হওয়ায় সেখানে এসে তারপর সড়কপথ সরাসরি বা রেলপথে নোয়াখালী হয়ে আসতে হবে।

কী দেখবেন

সম্পাদনা

খাওয়া দাওয়া

সম্পাদনা

এ অঞ্চলের মানুষ ভাত-মাছ,শাক-সবজি খেতে পছন্দ করে, এছাড়াও গরু,খাসি,হাস-মুরগি ও কবুতরের মাংস জনপ্রিয়। এ অঞ্চলে দই উৎসবের একটি অংশ, মিষ্টি-রসগোল্লার সাথে পানও বিয়ের একটি অংশ হিসেবে রয়েছে। বিভিন্ন রকমের আঞ্চলিক পিঠা পাওয়া যায় এখানে, পুলি পিঠা, পাটিসাপটা, চালের গুঁড়া পিঠা, তাল পিঠাসহ হরেক রকমের পিঠা পাওয়া যায়। এছাড়াও নারিকেল সুপারিতে ভরপুর লক্ষ্মীপুর।

রাত্রিযাপন

সম্পাদনা
  • ইউনিক হোটেল, লক্ষ্মীপুর বাস স্ট্যান্ড, লক্ষ্মীপুর-৫৫৩৭৫ বেসরকারী
  • হোটেল ফিরোজ, গো-হাটা রোড, লক্ষ্মীপুর-৫৫২৮৩ বেসরকারী
  • হোটেল নূর, হাসপাতাল রোড, লক্ষ্মীপুর-০১৭১১৩৬৮৬৬৩ বেসরকারী
  • সার্কিট হাউজ, মেইন রোড, লক্ষ্মীপুর, সরকারী-৫৫২৭৭
  • সোপিরেট, সমসেরাবাদ, লক্ষ্মীপুর (বেসরকারী)- ৫৫৪৫৩