মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abu Sayeem Mahfooz Khan (আলোচনা | অবদান)
নতুন নিবন্ধ
সংশোধন
১ নং লাইন:
'''মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট''' সাতক্ষীরা শহরের জিরোপয়েন্ট হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে খড়িবিলা নামক স্থানে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত সাতক্ষীরা মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট। এটি স্থানীয়ভাবে মন্টু সাহেবের বাগান বাড়ী নামেও পরিচিত।
 
==কিভাবে যাবেন==
প্রথমে সাতক্ষীরা জেলা সদরে যেতে হবে। ঢাকার কল্যাণপুর, মালিবাগ ও গাবতলীসহ প্রায় সব বাসস্ট্যান্ড থেকে এসি-নন এসি পরিবহনে সাতক্ষীরা যাওয়া যায়। সাতক্ষীরা শহর থেকে বাস অথবা সিএনজি অটোরিকশায় করে রিসোর্টে পৌছান সম্ভব।
 
===নন এসি বাস===
{|
৪১ নং লাইন:
| এ কে ট্রাভেলস|| ১২০০ টাকা
|}
 
==এখানে যাকি দেখবেন==
রিসোর্টটির অভ্যন্তরে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ, ফুল-ফল ও পশু-পাখির সমারোহ রয়েছে। বাগানের চারিদিকে অত্যন্ত দর্শনীয়ভাবে লাগানো হয়েছে আম, নারিকেল ও মেহগনি গাছ। এছাড়াও সমগ্র উদ্যান জুড়ে লাগানো হয়েছে লিচু, আপেল, কমলা, ছবেদা, পেয়ারা, পামট্রিপাম গাছ, কুল সহ বিভিন্ন প্রকারের কয়েক হাজার গাছ। রিসোর্টটি বিভিন্ন জাতের হাজারো ফুল গাছ দিয়ে মনোরমভাবে সুসজ্জিত করা হয়েছে । উদ্যানের অভ্যন্তরে রয়েছে বৃহদাকার ০৮টি লেকহ্রদ, একটি নেচারালপ্রাকৃতিক সুইমিংসাঁতার কাটার পুল ও দুটি বৃহদাকার মাছের এ্যাকুরিয়াম। এ্যাকুরিয়াম সমূহে নানান রঙের বিভিন্ন বিদেশী মাছ শোভা পাচ্ছে। লেকহ্রদ সমূহে মাছ চাষ করা হয়। দর্শনার্থীদের জন্য চমকপ্রদ একটি বিষয় হচ্ছে লেকেহ্রদে বড় বড় মাছ কর্তক ফিডার খাওয়া। দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক বাথরুমও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে গার্ডেনে। পায়ে হাটার জন্য সুন্দর ঢালাই করা সাজানো-গোছানো পথ ও বসার জন্য সমগ্র গার্ডেন জুড়ে তৈরি করা হয়েছে টাইলস বাধানো বেঞ্চ। রাতে চলার জন্য সমগ্র গার্ডেন জুড়ে বিভিন্ন ডিজাইননকশা ও রঙের বৈদ্যূতিক বাতি বসানো হয়েছে। যা রাতে গার্ডেনের চেহারাকে পরিবর্তন করে এক অন্য জগতের সৃষ্টি করে। এখানে যে সকল দর্শনার্থীরা আসেন তারা দিন ও রাতের উভয় সৌন্দর্যই উপভোগ করার জন্য চেষ্টা করেন। সমগ্র মোজাফফর গার্ডেন ও রিসোর্ট জুড়ে তৈরি করা হয়েছে হাতি, বাঘ, হরিন, জিরাফ, কুমির, পাখি, সাপ সহ নানা প্রাণীর ভাষ্কর্য। যা দর্শনার্থীদের মনে নতুন অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করে। আপনি যদি চকলেটের খোলা, বিস্কুটের প্যাকেট বা এজাতীয় কিছু ফেলাতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ফেলানো জিনিসটি গ্রহন করতে গার্ডেনে ক্যাঙ্গারু বা হুতোম পেঁচার ভাষ্কর্য বেশে দাড়িয়ে আছে ডাষ্টবিন। নতুন ডিজাইনের এই ডাষ্টবিন গুলো প্রথম দেখাতে আপনি হয়তো আশ্চর্যও হতে পারেন।
 
রিসোর্টে রয়েছে একটি মিনিছোট চিড়িয়াখানা। যা ইতিমধ্যে দর্শনার্থী ও প্রাণী পিপাষূ মানুষদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই মিনি চিড়িয়াখানায় হরিন, কুমির, সজারু, ময়ূর সহ বিভিন্ন প্রকারের পশু ও পাখি আছে।
 
==থাকা==
৫১ ⟶ ৫৬ নং লাইন:
* হানিমুন কটেজ।
কটেজ ছাড়াও সেখানে ১৬টি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষসহ অনেকগুলো সাধারন কক্ষ আছে। হানিমুন কটেজের প্যাকেজ ১০,০০০ টাকা। অন্যান্য কটেজের রুমগুলোর জন্য দিনপ্রতি ৫০০ থেকে ২,৫০০ টাকা পর্যন্ত।
 
==খাওয়া==
রিসোর্টের অভ্যন্তরে অবস্থিত রেস্টুরেন্টে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। রিসোর্টের মাল্টি কুইজিন রেস্টুরেন্টে দেশিয় খাবারের পাশাপাশি পাওয়া যায় চাইনিজ, মোঘলাই ও অন্যান্য খাবারও। আছে বারবিকিউ এবং গার্ডেন ব্যাংকুয়েটের সুবিধাও।
==এখানে যা দেখবেন==
রিসোর্টটির অভ্যন্তরে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ, ফুল-ফল ও পশু-পাখির সমারোহ রয়েছে। বাগানের চারিদিকে অত্যন্ত দর্শনীয়ভাবে লাগানো হয়েছে আম, নারিকেল ও মেহগনি গাছ। এছাড়াও সমগ্র উদ্যান জুড়ে লাগানো হয়েছে লিচু, আপেল, কমলা, ছবেদা, পেয়ারা, পামট্রি, কুল সহ বিভিন্ন প্রকারের কয়েক হাজার গাছ। রিসোর্টটি বিভিন্ন জাতের হাজারো ফুল গাছ দিয়ে মনোরমভাবে সুসজ্জিত করা হয়েছে । উদ্যানের অভ্যন্তরে রয়েছে বৃহদাকার ০৮টি লেক, একটি নেচারাল সুইমিং পুল ও দুটি বৃহদাকার মাছের এ্যাকুরিয়াম। এ্যাকুরিয়াম সমূহে নানান রঙের বিভিন্ন বিদেশী মাছ শোভা পাচ্ছে। লেক সমূহে মাছ চাষ করা হয়। দর্শনার্থীদের জন্য চমকপ্রদ একটি বিষয় হচ্ছে লেকে বড় বড় মাছ কর্তক ফিডার খাওয়া। দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক বাথরুমও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে গার্ডেনে। পায়ে হাটার জন্য সুন্দর ঢালাই করা সাজানো-গোছানো পথ ও বসার জন্য সমগ্র গার্ডেন জুড়ে তৈরি করা হয়েছে টাইলস বাধানো বেঞ্চ। রাতে চলার জন্য সমগ্র গার্ডেন জুড়ে বিভিন্ন ডিজাইন ও রঙের বৈদ্যূতিক বাতি বসানো হয়েছে। যা রাতে গার্ডেনের চেহারাকে পরিবর্তন করে এক অন্য জগতের সৃষ্টি করে। এখানে যে সকল দর্শনার্থীরা আসেন তারা দিন ও রাতের উভয় সৌন্দর্যই উপভোগ করার জন্য চেষ্টা করেন। সমগ্র মোজাফফর গার্ডেন ও রিসোর্ট জুড়ে তৈরি করা হয়েছে হাতি, বাঘ, হরিন, জিরাফ, কুমির, পাখি, সাপ সহ নানা প্রাণীর ভাষ্কর্য। যা দর্শনার্থীদের মনে নতুন অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করে। আপনি যদি চকলেটের খোলা, বিস্কুটের প্যাকেট বা এজাতীয় কিছু ফেলাতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ফেলানো জিনিসটি গ্রহন করতে গার্ডেনে ক্যাঙ্গারু বা হুতোম পেঁচার ভাষ্কর্য বেশে দাড়িয়ে আছে ডাষ্টবিন। নতুন ডিজাইনের এই ডাষ্টবিন গুলো প্রথম দেখাতে আপনি হয়তো আশ্চর্যও হতে পারেন।
 
রিসোর্টে রয়েছে একটি মিনি চিড়িয়াখানা। যা ইতিমধ্যে দর্শনার্থী ও প্রাণী পিপাষূ মানুষদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই মিনি চিড়িয়াখানায় হরিন, কুমির, সজারু, ময়ূর সহ বিভিন্ন প্রকারের পশু ও পাখি আছে।
== যোগাযোগের নম্বর ==
রিসোর্টটির ঢাকার অফিসের ঠিকানা- ৯৩, সোহরাওয়ার্দি অ্যাভিনিউ, বারিধারা। ফোন- ০১৭১২১০৪৪৩৯। রিসোর্টের ঠিকানা- মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট, খাড়িবিল, সাতক্ষীরা- ৯৪০০। স্থানীয়ভাবে পরিচিত মন্টু মিয়ার বাগানবাড়ি হিসেবে। ফোন- ০১৭১৯৭৬৯০০৯, ০১১৯১৮১২২৫৭। ই-মেইল- mozaffarresort@gmail.com, info@mozaffarresort.com|