সাতক্ষীরা সদর উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
YahyaBot (আলোচনা | অবদান)
অপ্রয়োজনীয় ফাঁকা চিহ্ন অপসারণ
YahyaBot (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন ; সজ্জা পরিবর্তন
 
৫ নং লাইন:
রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এখানে সড়ক আসতে হয়। তবে, রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না।
 
=== আকাশপথ ===
এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে ঢাকা থেকে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোর বিমান বন্দরের নেমে ভাড়ায় চালিত গাড়িতে তুলনামুলক স্বল্প সময়ে পৌছানো সম্ভব।
 
=== সড়কপথ ===
রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়েত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলায় সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ টার্মিনাল থেকে বেশ কয়েকটি বাস সাতক্ষীরার উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে পর্যটক পরিবহন, ঈগল পরিবহন, দিগন্ত পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সুন্দরবন সার্ভিস প্রা: লি: দ্রুতি পরিবহন, আরা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। সাতক্ষীরা ও খুলনা রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে।
 
=== নৌপথ ===
পার্শ্ববর্তী উপকূলীয় এলাকা হতে রৌপথে যোগাযোগ রয়েছে।
 
২৩ নং লাইন:
# ঝাউডাঙ্গা তহসীল অফিস,
# শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মন্দির,
# ছয়ঘরিয়া জোড়া শিব মন্দির ।মন্দির।
 
== খাওয়া দাওয়া ==
সাতক্ষীরা চিংড়ি চাষের জন্য বিখ্যাত।
 
== রাত্রি যাপন ==
রাত্রি যাপনের জন্যে সাতক্ষীরায় বেশকিছু ভাল মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে।
{|