কক্সবাজার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান ও অন্যান্য সংশোধন ⨵ using AWB
Tahmid (আলোচনা | অবদান)
‎পরিষ্কারকরণ
১ নং লাইন:
{{পাতার ব্যানার|Mena-asia_default_banner.jpg}}
[[চিত্র:Cox's Bazar panorama.jpg|rightডান|350px|কক্সবাজার পরিদৃশ্য]]
 
'''কক্সবাজার''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত [[চট্টগ্রাম বিভাগ|চট্টগ্রাম বিভাগের]] একটি উল্লেখযোগ্য শহর।
 
== অনুধাবন ==
কক্সবাজার ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল) দীর্ঘ, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত।
 
== কিভাবে যাবেন? ==
[[চিত্র:Cox's Bazar Airport.jpg|thumbথাম্ব|কক্সবাজার বিমানবন্দর, ২০১৬ সালে]]
=== স্থল পথে ===
ঢাকা থেকে সড়ক, রেল ও বিমান সকল পথেই কক্সবাজারের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৪০ কি.মি.। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার রুটের বাসগুলো ছেড়ে যায়। তবে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল, কমলাপুর, মতিঝিল ও আরামবাগ থেকে অধিকাংশ বাস ছেড়ে যায়।
এই রুটে এসি ও নন-এসি উভয় ধরনের বাস রয়েছে। এই রুটে চলাচলকারী উল্লেখযোগ্য পরিবহনগুলোর মধ্যে রয়েছে – গ্রীন লাইন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী এন্টারপ্রাইজ, সোহাগ পরিবহন, সৌদিয়া, এস.আলম. পরিবহন, মডার্ন লাইন, শাহ বাহাদুর, সেন্টমার্টিন প্রভৃতি।
 
ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে এখনো কোনো রেল যোগাযোগ গড়ে ওঠেনি। রেলে করে কক্সবাজার যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে হবে। চট্টগ্রাম শহর থেকে বিভিন্ন পরিবহনের অসংখ্য বাস রয়েছে সরাসরি কক্সবাজারে যাওয়ার। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ১৬০ কি.মি.।
 
=== আকাশ পথে ===
ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে বিমান যোগাযোগ রয়েছে। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট প্রতিদিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করে।
 
== দেখুন ==
===জল পথে===
 
==দেখুন==
কক্সবাজারের প্রধান আকর্ষন হচ্ছে সমুদ্র সৈকত। সবচেয়ে জাঁকজমক হচ্ছে লাবনী সমুদ্র সৈকত। পরিস্কার ঝকঝকে পরিবেশ আর নানা সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এখানে। সমুদ্র সৈকতের তীর ঘেষে রয়েছে ইজি চেয়ারে শোবার ব্যবস্থা। চা-কফি-ডাব-মুড়ি-বাদাম সবই পাওয়া যায়। এছাড়া স্পীডবোট, বিচকার, ঘোড়ায় চড়ার ব্যাবস্হা এসব তো রয়েছেই।
এছাড়া একটু দূরে ইনানী সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্যও অবশ্যই প্রশংসনীয়। এখানে পানির মধ্যে রয়েছে বড় বড় সব পাথর। ইনানী যাবার পথে দীর্ঘ সি-ড্রাইভ অবশ্যই মুগ্ধ করবে আপনাকে। রাস্তার একদিকে পাহাড় আর অন্যদিকে সুদীর্ঘ সমুদ্র সৈকত পুরোটা পথ সঙ্গ দিবে আপনাকে।
ইনানী সমুদ্র সৈকতে যাবার পথেই দেখা মেলে হিমছড়ির, এখানে রয়েছে মনোমুগ্ধকর এক ঝর্না। সিড়ি বেয়ে অনেক উঁচু পাহাড়ে উঠে কক্সবাজারের দৃশ্য দেখার সুযোগ রয়েছে । এছাড়াও এখানে ছোট মার্কেট ও সুন্দর করে সাজানো সমুদ্র সৈকত রয়েছে যা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষন।
এই পথেই রয়েছে সামুদ্রিক জীব-জন্তুর জাদুঘর। বেশ কিছু জানা-অজানা জীবিত-মৃত প্রানী রয়েছে তাদের সংরক্ষণে। টিকিট জনপ্রতি ৩০০/-টাকা।
 
== খাওয়া দাওয়া ==
প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেল বা হোটেলের সন্নিকটে রেস্টুরেন্ট বা খাবার হোটেল রয়েছে। কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ থাকে সাগরের বিভিন্ন মাছের মেন্যুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি, রূপচাঁদা, লাইট্যা, ছুরি মাছসহ মজাদার শুটকি মাছের ভর্তার প্রতিই পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। খাবারের মেন্যু অনুযায়ী একে রেস্টুরেন্টে একেক ধরনের মূল্য তালিকা দেখা যায়। তবে বর্তমানে সরকার নির্ধারিত কিছু কিছু তালিকা ভোজন রসিকদের আশ্বস্ত করেছে। মোটামুটি ১০-৫০০ টাকার মধ্যে সাধ ও সাধ্য অনুযায়ী মজাদার খাবার গ্রহণ করতে পারবেন। তবে খাবার গ্রহণের পূর্বে খাবারের নাম, মূল্য এবং তৈরির সময় সম্পর্কে জেনে নিন। প্রয়োজনে খাদ্যের তালিকা ও মূল্য টুকে রাখুন। তালিকা সঙ্গে মিলিয়ে বিল প্রদান করুন।
 
== রাত্রি যাপন ==
* {{রাত্রিযাপন_করুন
| নাম=সিগাল হোটেল | অন্য= | ইউআরএল=http://www.seagullhotelbd.com | ইমেইল=