অস্ট্রিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
অ পরিষ্কারকরণ |
||
১ নং লাইন:
{{পাতার ব্যানার}}
{{সংক্ষিপ্ত তথ্য}}
'''অস্ট্রিয়া'''
==
অস্ট্রিয়ার পাঁচটি প্রধান শহর হল [[ভিয়েনা]], [[গ্রাৎস]], [[লিন্ৎস]], [[জাল্ৎসবুর্গ]] এবং [[ইন্সব্রুক]]।
ভিয়েনা অস্ট্রিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। এটি অস্ট্রিয়ার অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রাণকেন্দ্র। শহরটি [[দানিউব নদী
গ্রাৎস অস্ট্রিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। এটি [[ষ্টাইয়ারমার্ক প্রদেশে
লিন্ৎস [[ওবারঅস্টাররাইখ প্রদেশ|ওবারঅস্টাররাইখ প্রদেশের]] রাজধানী। এটি দানিউব নদীর তীরে অবস্থিত বন্দর শহর ও শিল্পকেন্দ্র।
জাল্ৎসবুর্গ অস্ট্রিয়ার সবচেয়ে নয়নাভিরাম শহরগুলির একটি। এটি [[জাল্ৎসাখ নদী
ইন্সব্রুক [[টিরোলিয়ান আল্পস পর্বতমালা
== বৈশিষ্ট্য ==▼
=== ভূগোল ===▼
▲==বৈশিষ্ট্য ==
▲===ভূগোল===
অস্ট্রিয়াকে তিনটি অসম ভৌগোলিক অঞ্চলে ভাগ করা যায়। এদের মধ্যে বৃহত্তম অংশটি (৬২%) হল আল্পস পর্বতমালার অপেক্ষাকৃত নবীন পাহাড়গুলি। এদের পূর্বে আছে পানোনীয় সমভূমি, এবং দানিউব নদীর উত্তরে আছে বোহেমীয় অরণ্য নামের একটি পুরানো কিন্তু অপেক্ষাকৃত নীচু গ্রানাইট পাথরে নির্মিত পার্বত্য অঞ্চল।
=== ইতিহাস ===
অস্ট্রিয়ার ইতিহাস ৯৭৬ সালে শুরু হয়। ঐ বছর লেওপোল্ড ফন বাবেনবের্গ বর্তমান অস্ট্রীয় এলাকার বেশির ভাগ অংশের শাসকে পরিণত হন। ১২৭৬ সালে রাজা প্রথম রুডলফ হাব্স্বুর্গ বংশের প্রথম রাজা হিসেবে অস্ট্রিয়ার শাসক হন।
৩৪ ⟶ ৩২ নং লাইন:
১৯৪৫ সালে জার্মানির পরাজয়ের পর মিত্রশক্তিরা অস্ট্রিয়াকে চারভাগে ভাগ করে। ১৯৫৫ সালের ২৫শে অক্টোবর নাগাদ এরা সবাই অস্ট্রিয়া ত্যাগ করে এবং অস্ট্রিয়া পূর্ণ স্বাধীনতা পায়।
=== ভাষা ===
অস্ট্রিয়াতে মূলত জার্মান ভাষার একটি পরিবর্তিত রূপ ব্যবহৃত হয়। এর নাম অস্ট্রীয় জার্মান। জার্মান ভাষায় এর নাম Schönbrunner Deutsch (শ্যোনব্রুনার ডয়চ অর্থাৎ রাজকীয় প্রাসাদের জার্মান)। অস্ট্রীয় জার্মান বর্তমান আদর্শ জার্মান ভাষা থেকে বেশ কিছু দিকে থেকে আলাদা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে যে সমস্ত স্বরধ্বনি আদর্শ জার্মান ভাষায় উচ্চারিত হয়, অস্ট্রীয় জার্মান ভাষায় সেগুলি উচ্চারিত হয় না; কিংবা সামান্য ভিন্নভাবে উচ্চারিত হয়। অস্ট্রীয় জার্মান ভাষায় নিজস্ব প্রত্যয়েরও (suffix) ব্যবহার আছে। এছাড়া বলা হয়ে থাকে যে অস্ট্রীয় জার্মান খানিকটা নাসিক্য স্বরে (nasalized) বলা হয়ে থাকে।
৪১ ⟶ ৩৯ নং লাইন:
এছাড়াও অস্ট্রিয়ায় অনেকগুলি সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিজস্ব ভাষায় কথা বলে থাকে। এগুলির মধ্যে অন্যতম হল ক্রোয়েশীয়, স্লোভেনীয়, হাঙ্গেরীয়, চেক, স্লোভাক এবং জিপসি ভাষাসমূহ।
== যোগাযোগব্যবস্থা ==
== রাত্রিযাপন ==▼
▲==রাত্রিযাপন ==
{{এর অংশ|মধ্য ইউরোপ}}
|