ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কি.মি. উত্তরে একটি ছোট্ট বাজারের নাম বাঁশবাড়িয়া বাজার। এই বাজারের মধ্য দিয়ে সরু পিচ ঢালা পথে মাত্র ১৫ মিনিটে পৌঁছানো যায় বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র উপকুলে। এই সমুদ্র সৈকতের মুল আকর্ষণ হল, প্রায় আধা কিলোমিটারের বেশি আপনি সুমুদ্রের ভিতর হেটে যেতে পারবেন। তবে সুমুদ্রের মতই বড় বড় ঢেউ আছে। এখানে এসে নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়ানো যাবে, আহরন করা যাবে প্রকৃতির শোভা। ঝাউ বাগানের সারি সারি ঝাউ গাছ ও নতুন জেগে উঠা বিশাল বালির মাঠ, সব মিলিয়ে এ এক অপূর্ব সৌন্দর্য অপেক্ষা করছে দর্শনার্থীদের জন্য।
কীভাবে যাবেন
সম্পাদনাঢাকা থেকে
সম্পাদনাঢাকা-চট্টগ্রাম রোডের বাঁশবাড়িয়া নামতে হবে। বাঁশবাড়িয়া নামার পর সিএনজি তে করে আরও ২.৫ কি.মি. গেলে বেড়িবাঁধ পাওয়া যাবে। সিএনজি ভাড়া জনপ্রতি ২০টাকা করে। চাইলে রিজার্ভও নেওয়া যায়। ওখানেই বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত। সিএনজি রিজার্ভ করে নিতে পারেন তাহলে আপনাকে বাঁধের সামনে পযর্ন্ত নিয়ে যাবে। রিজার্ভ ভাড়া ৩০০ টাকা নিবে।
চট্টগ্রাম হতে
সম্পাদনাচট্টগ্রাম এর অলংকার থেকে সীতাকুণ্ড যাওয়ার যেকোন বাস বা টেম্পুতে করে বাঁশবাড়িয়া নামতে হবে। ভাড়া ৩০-৪০ টাকা। অলংকার থেকে চট্টগ্রাম হাইওয়ে ধরে ২৩ কি.মি. যেতে হবে। এটা বাড়বকুন্ডের একটু আগে। বাঁশবাড়িয়া নামার পর সিএনজি তে করে আরও ২.৫ কি.মি. গেলে বেড়িবাঁধ পাওয়া যাবে। সিএনজি ভাড়া জনপ্রতি ২০টাকা করে। চাইলে রিজার্ভও নেওয়া যায়। ওখানেই বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত। সিএনজি রিজার্ভ করে নিতে পারেন তাহলে আপনাকে বাঁধের সামনে পযর্ন্ত নিয়ে যাবে। রিজার্ভ ভাড়া ৩০০ টাকা নিবে।