এই পাতাটি অপসারণের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। অপসারণ নীতিমালাটি পড়ে, উইকিভ্রমণ:অপসারণ ভোটাভুটি পাতায় আপনার মতামত দিন। আলোচনাটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত দয়া করে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না। আপনি যদি এই নিবন্ধের লেখক হন তবে মনে রাখবেন, এই মনোনয়নটি আপনার কাজের সমালোচনা নয়, বরং এটি আপনার নিবন্ধের শিরোনাম বা বিষয় উইকিভ্রমণের নিবন্ধের মানদণ্ড পূরণ করতে পারে কিনা তার একটি বিজ্ঞপ্তি। |
বলিহার রাজবাড়ী নওগাঁ সদর উপজেলায় অবস্থিত প্রাচীনতম রাজবাড়ী এবং বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
জানুন
সম্পাদনাবলিহারের জমিদার রাজশাহী বিভাগের নওঁগা জেলার অন্যতম বিখ্যাত জমিদার ছিল। বলিহার জমিদার পরিবার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন নৃসিংহ চক্রবর্তী। সম্রাট আওরঙ্গজেব কর্তৃক জায়গির লাভ করে বলিহারের জমিদাররা এ এলাকায় নানা স্থাপনা গড়ে তোলেন যার মধ্যে বলিহার রাজবাড়ি অন্যতম।
দেশ বিভাগের সময়কালে বলিহারের রাজা ছিলেন বিমেলেন্দু রায়। দেশ বিভাগের সময় জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হলে বলিহারের রাজা বিমেলেন্দু রায় চলে যান ভারতে। এরপর বলিহার রাজবাড়ী ভবনটি দেখভাল করেন রাজ পরিবারের অন্যান্য কর্মচারীরা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এবং পরবর্তীতে রাজবাড়ির বিভিন্ন নিদর্শন, আসবাবপত্র, জানালা দরজাসহ বিভিন্ন সামগ্রী লুট হয়ে যায়।
কীভাবে যাবেন
সম্পাদনাঢাকা থেকে নওগাঁগামী অনেক বাস চলাচল করে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এস আর ট্র্যাভেলসের এসি ও নন এসি বাস যা নিয়মিত নওগাঁয় যাতায়াত করে। নওগাঁয় পৌঁছে অটো রিক্সা করে বলিহার রাজবাড়ি যাওয়া যাবে।
কোথায় থাকবেন
সম্পাদনাবলিহারে থাকার মতো তেমন কোনো হোটেল নেই। তাই থাকার জন্যে নওগাঁ শহরে যেতে হবে। অনেক ভালো মানের আবাসিক হোটেল পাওয়া যাবে। নওগাঁয় থাকার জন্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হোটেল হলো – হোটেল রাজ, শহীদ কাজী নূরুন্নবী মার্কেটে হোটেল যমুনা, সান্তাহার রোডে হোটেল ফারিয়াল, পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে হোটেল, সান্তাহার রোডে হোটেল অবকাশ, হোটেল প্লাবণ, মুক্তির মোড়ে হোটেল আগমনী ও মোটেল চিসতী।