ইকুয়েডরের গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে ভ্রমণের প্রধান কারণ হল বন্যপ্রাণী। দ্বীপপুঞ্জে যাতায়াত এবং দ্বীপগুলির বিষয়ে তথ্য গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিবন্ধেই দেওয়া আছে।

ইকুয়েডরের মূল ভূখণ্ড থেকে ১০০০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত আগ্নেয়গিরির গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের বন্যপ্রাণী ১৮০০ সাল পর্যন্ত তুলনামূলকভাবে সুরক্ষিত ছিল। চার্লস ডারউইন ১৮৩৫ সালে দ্বীপগুলো পরিদর্শন করেন এবং এখানকার তার গবেষণাগুলি তার বিবর্তনবাদ তত্ত্ব গঠনে সহায়ক হয়েছিল। তারপর থেকে, মানবজাতির প্রভাব বৃদ্ধি পেলেও, দ্বীপগুলির বিচ্ছিন্নতা সেগুলিকে অবিশ্বাস্যভাবে অক্ষত রেখেছে এবং এখানে আপনি এমন কিছু নির্ভীক বন্যপ্রাণীর সম্মুখীন হবেন যা পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখা যায় না।

জাতীয় উদ্যান

সম্পাদনা

দ্বীপগুলির ভূখণ্ড ১৯৫৯ সালে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং এর চারপাশের সমুদ্র ১৯৮৬ সালে সামুদ্রিক জীবমণ্ডল হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

সাথে কি আনবেন/ভাড়া করবেন

সম্পাদনা
  • দূরবীন
  • স্নরকেলিং সরঞ্জাম
  • ক্যামেরা
  • সমুদ্রযাত্রার বমির ওষুধ

সরীসৃপ

সম্পাদনা

স্থলজ স্তন্যপায়ী

সম্পাদনা

সব প্রাণী যারা প্রথমে দ্বীপগুলোতে এসেছিল, তারা সাঁতরে, উড়ে বা ভেসে এখানে এসেছে। মহাদেশ থেকে দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ায় স্তন্যপায়ী প্রাণীরা এই যাত্রা করতে পারেনি, ফলে গালাপাগোসে বিশাল কচ্ছপ প্রাথমিক চারণভূমির প্রাণী হয়ে ওঠে। গালাপাগোসে মানুষের আগমনের পর থেকে অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন ছাগল, ঘোড়া, গরু, ইঁদুর, বিড়াল এবং কুকুর আনা হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে এই নতুন প্রজাতির আগমনে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে এবং এর ফলে দ্বীপের বাস্তুতন্ত্র বিপন্ন এবং এখানে বসবাসকারী উদ্ভিদ ও প্রাণীরা বিপন্নের সম্মুখীন হয়েছে।

জলজ স্তন্যপায়ী

সম্পাদনা

অমেরুদণ্ডী প্রাণী

সম্পাদনা

== আরও দেখুন ÷÷