ফরিদপুর জেলার সদরদপ্তর ও জেলার সবচেয়ে বড় শহর

ফরিদপুর বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগ এর ফরিদপুর জেলার একটি উল্লেখযোগ্য শহর।

কীভাবে যাবেন? সম্পাদনা

আকাশপথ সম্পাদনা

এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়।

সড়কপথ সম্পাদনা

রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে।

গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস ফরিদপুরের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আনন্দ পরিবহন, আজমিরী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, নাবিল পরিবহন, দ্রুতি পরিবহন, শাপলা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। গাবতলী থেকে পাটুরিয়া পর্যন্ত কিছু বাস চলাচল করে। পাটুরিয়া থেকে লঞ্চে করে গোয়ালন্দ ঘাট যাওয়া যায়। সেখান থেকে অন্য বসে উঠে ফরিদপুর যাওয়া যায়। তবে খুলনা ও যশোর রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে।

দর্শনীয় স্থান সম্পাদনা

  • 1 মথুরাপুর দেউল (মথুরাপুর মঠ), মধুখালিমধুখালী উপজেলার মথুরাপুর গ্রামে অবস্থিত একটি দেউল বা মঠ। এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়; তবে কারো কারো অনুমান এটি সপ্তদশ শতকের স্থাপনা।    
  • 1 কবি জসীম উদ্দীনের বাড়ি ও কবর স্থান  প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা
  • নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট।
  • হযরত শাহ্ ফরিদ মসজিদ।
  • জগদ্বন্ধু সুন্দর এর আশ্রম।
  • গৌর গোপাল আঙ্গিনা, গোয়ালচামট।
  • আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল, সদরপুর।
  • বাইশ রশি জমিদার বাড়ী, সদরপুর
  • সাতৈর মসজিদ, বোয়ালমারী।
  • পাতরাইল মসজিদ, ভাঙ্গা।
  • বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফের গ্রামের বাড়ি।

রাত্রিযাপন সম্পাদনা

ফরিদপুরে যাওয়ার পর ভ্রমণকারীর থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। ফরিদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আবাসিক হোটেল গুলোর দূরত্ব মাত্র ১ কিলোমিটার, রিক্সা ভাড়া ১০ টাকা। আবাসিক হোটেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ৮০ টাক সর্বোচ্চ ভাড়া ৯০০ টাকা। আবাসিক হোটেল গুলোতে সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় বেড রয়েছে। সরকারি কর্মকতা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে সার্কিট হাউজ।